ফেলুদা কালেকশন

সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা কালেকশন নিয়ে এই এপ্লিকেশন করা হয়েছে।বিভিন্ন লেখকের গোয়েন্দা কাহিনী নিয়ে এই এপ্লিকেশন করা হয়েছে।এই এপ্লিকেশনের মাদ্যমে বিভিন্ন মজাদার গোয়েন্দা কাহিনী জানা যাবে। এর মধ্য ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি অন্যতম । এই এপ্লিকেশনের মাদ্যমে বিভিন্ন মজাদার গোয়েন্দা কাহিনী জানা যাবে। এর মধ্য সত্যজিৎ রায় এর মধ্য ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি অন্যতম। সত্যজিৎ রায় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক। কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্পের জগতে খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে তাঁর জন্ম হয়। তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে সত্যজিৎ ছিলেন বহুমুখী এবং তাঁর কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র পথের পাঁচালী ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিল কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া “শ্রেষ্ঠ মানব দলিল” (Best Human Documentary) পুরস্কারটি। পথের পাঁচালী, অপরাজিত ও অপুর সংসার – এই তিনটি চলচ্চিত্রকে একত্রে অপু ত্রয়ী বলা হয়, এবং এই চলচ্চিত্র-ত্রয়ী তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসেবে বহুল স্বীকৃত। চলচ্চিত্র মাধ্যমে সত্যজিৎ চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ন, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, শিল্পী-কুশলীদের নামের তালিকা ও প্রচারণাপত্র নকশা করাসহ নানা কাজ করেছেন। চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি ছিলেন একাধারে কল্পকাহিনী লেখক, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ ও চলচ্চিত্র সমালোচক। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু পুরস্কার পেয়েছেন। তবে এগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ১৯৯২ সালে পাওয়া একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কারটি (অস্কার), যা তিনি সমগ্র কর্মজীবনের স্বীকৃতি হিসেবে অর্জন করেন। সত্যজিৎ বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি চরিত্রের স্রষ্টা। একটি হল প্রাতিজনিক গোয়েন্দা ফেলুদা, অন্যটি বিজ্ঞানী প্রফেসর শঙ্কু। এছাড়া তিনি প্রচুর ছোটগল্প লিখেছেন যেগুলো বারটির সংকলনে প্রকাশ পেত এবং সংকলনগুলোর শিরোনামে “বার” শব্দটি বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হত (যেমন ‘‘একের পিঠে দুই”, “এক ডজন গপ্পো”, ইত্যাদি)।

Permohonan ini telah dibuat mengenai Felya Collection Satyajit Ray. Aplikasi ini telah dibuat mengenai kisah detektif penulis yang berbeza. Aplikasi ini akan dikenali untuk banyak cerita detektif yang menarik. Salah seorang daripada mereka adalah detektif Feluda. Terdapat banyak cerita detektif menarik dalam aplikasi ini. Di antara, detektif Feluda adalah antara tengah Satyajit Ray. Satyajit Ray adalah pengeluar filem India dan salah satu pengarah filem terbaik abad kedua puluh. Beliau dilahirkan dalam keluarga Bengali yang terkenal di dunia kesusasteraan dan industri di kota Calcutta. Pondok nenek moyangnya terletak di desa Massoya di bawah Katiadi upazila di daerah Kishoreganj, Bangladesh. Beliau belajar di Visvabharati University, ditubuhkan di Presidency College, Calcutta dan Rabindranath Tagore di Santiniketan. Sebagai pembuat filem, Satyajit adalah serba serba dan kerjanya sangat besar. Beliau menghasilkan 37 buku cerita penuh, filem dokumentari dan filem pendek. Filem pertamanya, Pather Panchali, menerima 11 anugerah antarabangsa, antaranya Anugerah Dokumentasi Manusia Terbaik, yang merupakan salah satu filem telinga. Pataer Panchali, Aparajit dan Apur Sansar - ketiga-tiga filem ini dipanggil Apu Trio, dan trio filem ini diiktiraf secara meluas sebagai perbuatan terbaik dalam hidupnya. Melalui filem ini, Ray melakukan beberapa kerja, termasuk penulisan skrip, penyaringan, penyuntingan notasi muzik, lukisan, arah seni, penyuntingan, merancang senarai nama artis dan penerbit. Beliau adalah seorang penulis fiksyen, penerbit, pelukis, pereka grafik, dan pengkritik filem. Dia mendapat banyak anugerah dalam kerjaya yang berwarna-warni. Walau bagaimanapun, yang paling terkenal di antara mereka ialah 1992 Academy Awards (Oscars), yang diperolehnya sebagai kerjaya penuh. Satyajit adalah pencipta dua watak paling popular dalam kesusasteraan Bengali. Satu adalah detektif Feluda, yang lain adalah Professor Shanu, seorang saintis. Beliau juga menulis banyak cerita pendek yang diterbitkan dalam koleksi bar, dan perkataan "bar" digunakan dengan cara yang berbeza (seperti "satu belakang dua", "satu lusin gappo", dan sebagainya) dalam tajuk-tajuk kompilasi.

সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা কালেকশন নিয়ে এই এপ্লিকেশন করা হয়েছে।বিভিন্ন লেখকের গোয়েন্দা কাহিনী নিয়ে এই এপ্লিকেশন করা হয়েছে।এই এপ্লিকেশনের মাদ্যমে বিভিন্ন মজাদার গোয়েন্দা কাহিনী জানা যাবে। এর মধ্য ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি অন্যতম । এই এপ্লিকেশনের মাদ্যমে বিভিন্ন মজাদার গোয়েন্দা কাহিনী জানা যাবে। এর মধ্য সত্যজিৎ রায় এর মধ্য ফেলুদার গোয়েন্দাগিরি অন্যতম। সত্যজিৎ রায় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক। কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্পের জগতে খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে তাঁর জন্ম হয়। তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে সত্যজিৎ ছিলেন বহুমুখী এবং তাঁর কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র পথের পাঁচালী ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিল কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া “শ্রেষ্ঠ মানব দলিল” (Best Human Documentary) পুরস্কারটি। পথের পাঁচালী, অপরাজিত ও অপুর সংসার – এই তিনটি চলচ্চিত্রকে একত্রে অপু ত্রয়ী বলা হয়, এবং এই চলচ্চিত্র-ত্রয়ী তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসেবে বহুল স্বীকৃত। চলচ্চিত্র মাধ্যমে সত্যজিৎ চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ন, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, শিল্পী-কুশলীদের নামের তালিকা ও প্রচারণাপত্র নকশা করাসহ নানা কাজ করেছেন। চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি ছিলেন একাধারে কল্পকাহিনী লেখক, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ ও চলচ্চিত্র সমালোচক। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু পুরস্কার পেয়েছেন। তবে এগুলির মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হল ১৯৯২ সালে পাওয়া একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কারটি (অস্কার), যা তিনি সমগ্র কর্মজীবনের স্বীকৃতি হিসেবে অর্জন করেন। সত্যজিৎ বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি চরিত্রের স্রষ্টা। একটি হল প্রাতিজনিক গোয়েন্দা ফেলুদা, অন্যটি বিজ্ঞানী প্রফেসর শঙ্কু। এছাড়া তিনি প্রচুর ছোটগল্প লিখেছেন যেগুলো বারটির সংকলনে প্রকাশ পেত এবং সংকলনগুলোর শিরোনামে “বার” শব্দটি বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হত (যেমন ‘‘একের পিঠে দুই”, “এক ডজন গপ্পো”, ইত্যাদি)।